শোকের মাস অগাস্ট

ঘড়রি কাঁটা সোমবার রাত ১২টার ঘর পার হতইে শুরু হয়ছেে অগাস্ট মাস, জাতরি পতিাকে হারানোর পর থকেে আওয়ামী লীগ, এর সহযোগী ও বন্ধু সংগঠনগুলো অগাস্টকে শোকের মাস হিসেবে পালন করে আসছে।
পৃথিবীর ইতিহাসে যেসব চিন্তাবিদদের সুচিন্তিত অভিমত চিন্তার ফসলে বিভিন্ন যুগের জীবন ধারায় আনয়ন করেছে অভিনবত্ব, স্বাচ্ছন্দ ন্যয় ও সততার পথের সৃষ্টি হয়েছে তার মধ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর ছিলেন অন্যতম এবং যার চিন্তার ফসলেই সৃষ্টি হয়েছে একটা দেশ বাংলাদেশ। আর যার কারণেই বিশ্ব মানচিত্রে ঠাঁই পেয়েছে স্বাধীন-স্বার্বভৌম সোনার বাংলা। এরকম একজন উচুঁ মাপের নেতা এ দেশে আর কখনো আসবে না। 
অগাস্টের প্রথম দিন থেকে প্রায় প্রতিদিন আওয়ামীলীগ এবং এর সহযোগী ও সমমনা রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলো নানা কর্মসূচী পালন করবে।
শোকের মাস অগাস্ট স্মরণে মঙ্গলবার দিবাগত রাত ১২টা ০১ মিনিটে ধানমন্ডির ৩২ নম্বর সড়কে বঙ্গবন্ধু জাদুঘর প্রাঙ্গণে সংরক্ষিত জাতির জনকের প্রতিকৃতির ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানায় যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, ছাত্রলীগ বিভিন্ন সংগঠন। সেখানে জ্বালানো হয় মোমবাতিও।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট একদল সেনা কর্মকর্তা বঙ্গবন্ধু মুজিবুর রহমানকে স্বপরিবারে হত্যা করে। বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের পর থেকে বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের চাকা বিপরীত ঘুরতে থাকে।
১৫ অগাস্ট ঘাতকের হাত থেকে রক্ষা পায়নি শিশুরাও। সেই রাতে বঙ্গবন্ধু ছোট ছেলে রাসেল ছাড়াও হত্যা করা হয় বঙ্গবন্ধুর স্ত্রী ফজিলাতুন্নেছা মুজিব, বঙ্গবন্ধুর বড় ছেলে শেখ কামাল, মেজ ছেলে শেখ জামাল, শেখ কামালের স্ত্রী সুলতানা কামাল, শেখ জামালের স্ত্রা রোজী জামাল, বঙ্গবন্ধুর ভাই শেখ নাসের।
এছাড়াও হত্যাকান্ডের শিকার হন আওয়ামী যুবলীগের প্রতিষ্টাতা চেয়ারম্যান শেখ ফজলুল হক মণি ও তার স্ত্রী বেগম আরজু মণি, বঙ্গবন্ধুর ভগ্নিপতি আব্দুর রব সেরনিয়াবত, তার ছোট মেয়ে বেবী সেরনিয়াবত, ছোট ছেলে আরিফ সেরনিয়াবত, নাতি সুকান্ত আব্দুল্লাহ বাবু, শহীদ সেরনিয়াবত, আব্দুল নঙ্গম খান রিন্টু, বঙ্গবন্ধুর প্রধান নিরাপত্তা অফিসার কর্ণেল জামিল উদ্দিন আহমেদ।
পৃথিবীর ইতিহাসে যেসব চিন্তাবিদদের সুচিন্তিত অভিমত চিন্তার ফসলে বিভিন্ন যুগের জীবন ধারায় আনয়ন করেছে অভিনবত্ব, স্বাচ্ছন্দ ন্যয় ও সততার পথের সৃষ্টি হয়েছে তার মধ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর ছিলেন অন্যতম এবং যার চিন্তার ফসলেই সৃষ্টি হয়েছে একটা দেশ বাংলাদেশ। আর যার কারণেই বিশ্ব মানচিত্রে ঠাঁই পেয়েছে স্বাধীন-স্বার্বভৌম সোনার বাংলাদেশ। এরকম একজন উচু মাপের নেতা এ দেশে আর কখনো আসবে না।তাই আমরা তার আতœার মাগফেরাত কামনা করি এই মাহে রমজানে।
ইতিহাসে এই বর্বরোচিত দিন বাঙ্গালী জাতিকে অনেক কলঙ্কিত করেছে যা ইতিহাসে পরবর্তী প্রজন্মের কাছে কলঙ্ক হয়ে থাকবে। তাই এই কলঙ্ক থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য জাতিকে পরিত্রাণ দিতে হলে সকল অপরাধীকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মারতে হবে, বর্তমান সরকার ক্ষমতার আসার পর কিছু অপরাধীকে ফাঁসি দিয়েছে পাশাপাশি যারা পলাতক আছে তাদেরকে দেশে নিয়ে আসার জন্য সরকার আপ্রাণ চেষ্টা করছে অবিলম্বে তাদের ফাঁসি দেওয়ার জন্য সরকার বিভিন্ন দেশের সাথে লিয়াজোঁ করছে।
তাই আসুন এই সব অপরাধীদের ঘৃণা করি আর উক্ত ঘৃণা জনক কাজের সাথে যে দুটি দল জড়িত ছিল এবং পরবর্তীতে যে দুটি দল বিভিন্ন সময় অপরাধীদেরকে সাহায্য সহযোগিতার অনুপ্রেরণা দিয়ে বিভিন্ন পদে অধিষ্টিত করেছে তাদেরকেও বিচারের আওতায় এনে কঠিন শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে এটাই জাতির প্রত্যাশা করে।
তবে পৃথিবীর ইতিহাসে এই বাংলাদেশ যতদিন থাকবে ততদিন বাঙ্গালী জাতির হৃৃদয়ে চীর অমর হয়ে থাকবে এই মহান নেতা। অতএব, আসুন আমরা এ মহান নেতা ও তার পরিবারের জন্য এই মাহে রমজানে আতœার মাগফেরাত কামনা করি।